স্বামী-স্ত্রী-র যৌন মিলন কিভাবে দীর্ঘস্থায়ী করা যায় এবং স্ত্রী-র চাহিদা মেটানো যায় ? - Sustha Thako -->

Subscribe us for latest update

This website helps you to know some important and necessary health related issues, how to build a healthy and normal body and how to keep the body healthy, etc. It also helps you to know about sex so that you can enjoy a healthy sex life. And healthy life and happy life can be enjoyed.
 স্বামী-স্ত্রী-র যৌন মিলন কিভাবে দীর্ঘস্থায়ী করা যায় এবং স্ত্রী-র চাহিদা মেটানো যায় ?

স্বামী-স্ত্রী-র যৌন মিলন কিভাবে দীর্ঘস্থায়ী করা যায় এবং স্ত্রী-র চাহিদা মেটানো যায় ?




 স্বামী-স্ত্রী-র যৌন মিলন কিভাবে দীর্ঘস্থায়ী করা যায় (How to make sex last longer)

How to long sex


যৌন জীবন হল যৌথজীবন ৷ যৌন জীবন আনন্দের হলে যেমন যৌথ জীবন সুখশান্তির হবে, তেমনি যৌথ জীবন সুখের হলে যৌনজীবনও তৃপ্তিদায়ক হবে! একে অপরের পরিপূরক । একটি না হলে অন্যটি অসম্পূর্ণ থেকে যাবে
তাই নিজে রোম্যান্টিক হয়ে উঠুন এবং সঙ্গিনীর মধ্যেও রোম্যান্টিকতা সঞ্চারিত করুন! প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে সময়ে-অসময়ে স্থানে-অস্থানে স্ত্রীকে অপ্রত্যাশিত যৌন ইঙ্গিত বা ইশারা করুন, উসকানি বা সুড়সুড়ি দিয়ে অপ্রস্তুত করে দিন, অথবা শুধুই আলিঙ্গন করুন, কিংবা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিন; এমনকি মাঝে মাঝে অন্যান্য কাজকর্ম ফেলে রেখে অনির্ধারিত (unscheduled) যৌনসঙ্গমে মেতে উঠুন৷ আর শুভ কাজটি সুসম্পন্ন হবার সঙ্গে সঙ্গে উঠে না গিয়ে স্ত্রীসংসর্গ সম্পূর্ণভাবে উপভোগ করুন, এবং স্ত্রীকেও সেই সুযোগ নিতে দিন
স্ত্রীকে যৌন জীবনে চরম পুলকের সুখভোগ করান, আর যৌথ জীবন পরিপূর্ণভাবে উপভোগ করুন৷ কেন না তখন দেখবেন, সংসার জীবনের অনেক বড় বড় অযৌন চাহিদাও ছোট হয়ে গেছে অথবা একেবারে কমে গেছে, কিংবা স্ত্রীর তীব্র যৌন আকাঙ্খা বা উন্মাদনার আড়ালে হয়ত বা চাপাই পড়ে গেছে!
যৌনতাকে ট্যাবু মনে করে মনের কোণে লুকিয়ে রাখবেন না৷ আমাদের প্রাতঃকৃত্য কিংবা প্রাতঃরাশের মত এটিও একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় নিত্যকর্ম, যা শরীর-মনকে চাপমুক্ত তথা ভারমুক্ত করে প্রভূত শান্তি ও আনন্দ দেয়৷ তাই স্ত্রীর সঙ্গে একে অপরের যৌন ইচ্ছা-অনিচ্ছা, পছন্দ-অপছন্দ নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করুন ৷ নিজেদের অমিলের বিষয়গুলোকে যতটা সম্ভব বাদ দিয়ে মিলের জায়গাগুলোর ওপর মনোযোগ দিন
পূর্বনির্ধারিত যৌনতার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সময় হাতে নিয়ে বিছানায় উঠুন৷ পূর্বরাগের কামক্রীড়া বা শৃঙ্গার, অর্থাৎ সীমাহীন আদর-সোহাগ, চুম্বন, লেহন, চর্বণ, দংশন, মর্দন, পীড়ন প্রয়োগ করুন সারা শরীরে, বিশেষ করে ঠোঁট, গলা, কানের লতি, পিঠ, নাভি, স্তন, স্তনবৃন্ত, তলপেট, উরুসন্ধি, প্রভৃতি অঙ্গে, এমন কি পায়ের পাতাতেও।  ধীরে ধীরে যত্ন করে কিন্তু প্রাণভরে চুম্বন, লেহন ও মর্দন করুন আপনার প্রেয়সীর গোপন অঙ্গটি এবং গোপন কুঁড়িটি৷ আদরে আদরে কুঁড়িটিকে ফুটিয়ে তুলুন ঠোঁট, জিভ আর দাঁতের যথাযথ ও শৈল্পিক ব্যবহার করে৷ এবার দু'জনের চেহারা আর যৌনাঙ্গের আকার-আকৃতির সঙ্গে সবচেয়ে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং পারস্পরিক তৃপ্তিদায়ক আসনগুলো কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচন করে ফেলুন তাঁর রসসিক্ত যৌনাঙ্গে অবিরাম মহড়ার মধ্য দিয়ে
এক একটি ভিন্ন প্রকৃতির আসনে এক এক দিন মিলিত হন কিছুক্ষণ করে; তারপর আসন বদলান এবং আসনের সঙ্গে সঙ্গে বদলান বিছানা, মিলনের স্থান বা ঘর, ঘরের পরিবেশ, মিলনের সময় ও সময়কাল, প্রভৃতি I নিজের মনে, আর সঙ্গমস্থলে নানানভাবে রোম্যান্টিকতা ও নাটকীয়তা আমদানি করুন মাঝে মধ্যেই
দু'জনেরই পছন্দ হলে অশ্লীল কথা বা রসালাপ করে মিলনের চূড়ান্ত পর্বে রোমাঞ্চ এবং উত্তেজনা বাড়িয়ে তুলুন ৷ রতিক্রিয়ায় অনিয়ন্ত্রিত বৈচিত্র্যই পারে নিয়মিত যৌনতার একঘেয়েমি থেকে মুক্তির উল্লাস কিংবা যৌনতার উচ্ছ্বাস এনে দিতে! সব সময় স্ত্রীকে তৃপ্ত করে নিজে তৃপ্তি পাওয়ার কথা ভাবুন৷ আর তাতে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবেন আপনিই
যৌনসঙ্গিনীর ঋতুর দিনগুলোতে শুধুমাত্র তাঁর স্তনক্রীড়ার (চুম্বন, লেহন, দংশন, চর্বণ, মর্দন, ইত্যাদি) মাধ্যমেই তাঁর রাগমোচন সম্ভব, বিশেষ করে স্তন-সংবেদী নারীর (Breast woman) বেলায়৷ এবং উভয়ের পূর্ণ যৌনতৃপ্তির জন্য স্তনমৈথুন কিংবা মুখমৈথুনের মত অত্যন্ত আকর্ষণীয় বিকল্পগুলো তো রয়েইছে
দ্রুত যৌনজাগরণের প্রয়োজনে মুখরতি আজকাল ৮০-৯০% মানুষই উপভোগ করে থাকেন৷ একজন রতিনিপুণা নারী খুব অল্প সময়ে শুধুমাত্র শৈল্পিক মুখরতির মাধ্যমেই প্রেমিক প্রবরের বীর্যপাত ঘটিয়ে দিতে পারেন।  আর যৌনসচেতন আধুনিকারা ঘরে-বাইরে চটজলদি আনন্দলাভের জন্য স্তনমর্দনের পরপরই মুখমৈথুনকে পছন্দ করেন৷ এবং অনেকেই বীর্য পান বা গলাধঃকরণ করার তীব্র আনন্দ ও উত্তেজনা ভীষণরকম উপভোগ করেন৷ এ নিয়ে অন্তরঙ্গ মহলে রসালাপের প্রবণতাও বেড়েছে কল্পনাতীতভাবে ৷ (তবে ফাটা ঠোঁটে, মুখে বা গলায় ঘা নিয়ে, কিংবা ব্রাশ করার পর দু'ঘন্টা পর্যন্ত মুখমৈথুন বা মুখরতি কিন্তু একেবারেই নিরাপদ নয়!)
সবশেষে আসা যাক নিবিড় যৌন আনন্দের উৎস সন্ধানে। যোনির সামনের দিকে মাত্র ইঞ্চি দু'য়েক গভীরতা পর্যন্তই যৌন উত্তেজনা ও তৃপ্তিদায়ী স্নায়ুগুলোর বিস্তার৷ অর্থাৎ এইটুকুই হল মেয়েদের যাবতীয় মিলন-আনন্দ অনুভূতির কেন্দ্র; এবং এখানে ভেতরের দেওয়াল চার দিকেই খাঁজে খাঁজে পরিপূর্ণ ৷ তাই যথাযথ কামকেলি বা রতিক্রীড়া করা হলে একটি আট-নয় বছর বয়সী শিশুর দুই ইঞ্চি মত লম্বা ও সরু কিন্তু উচ্ছ্রিত শক্ত ধনও ঐ খাঁজকাটা কোমল স্ত্রী-ধনে সম্পূর্ণ যৌন-আনন্দ সঞ্চার ও তৃপ্তি বিধান করে যৌনসঙ্গিনীকে সুখের সাগরে ভাসিয়ে দিতে সক্ষম৷ অতএব, যৌনাঙ্গের আকার-আকৃতি নিয়ে সব টেনশন ঝেড়ে ফেলে আসরে নামুন টগবগে হয়ে।  আর আপনি যদি ইড়া-পিঙ্গলা নাড়ির ব্যায়াম নিয়মমাফিক অনুশীলন করতে পারেন, তাহলে আপনাকে ঠেকায় কে? বীর্যপাত ইচ্ছামত নিয়ন্ত্রণ করে আপনিই হবেন আপনার সুন্দরী শয্যাসঙ্গিনীর স্বপ্নের শয্যাসম্রাট! বিলম্বিত কিংবা বিনা বীর্যপাতের স্বপ্নমধুর রমণে তৃপ্ত রমণীর রমণীয় শীৎকারের ঠেলায় পাড়াপড়শিরা সবাই একযোগে দরজা-জানলা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে, এবং সেই সঙ্গে নিজেরাও প্রলুব্ধ হবে সময়-সুযোগমত ঝাঁপিয়ে পড়তে নতুন ভাবে, নতুন সাজে, নতুন ছন্দে, নতুন আনন্দে। 

সফল, সন্তোষজনক ও তৃপ্তিদায়ক যৌনক্রীড়ার মহিমা অপার! একটু চেষ্টা করেই দেখুন না, ঠকবেন না৷ এই কারণেই তো ঠাকুমা-দিদিমারা নাতনিদের বলে থাকেন যে, পুরুষ মানুষের ধনই সম্বল, ধনই সব


-শুধুমাত্র বিবাহিত/ বিবাহউদ্যতদের পড়ার জন্য অনুরোধ রইল-
যৌনমিলন আল্লাহর নিআমতসমূহের মধ্যে একটি নিআমত। আলিমের নিকট শুনেছি, জান্নাতের সুখগুলাের মধ্যে এই একটি সুখের অসীমাংশের ছােট একটি স্যাম্পল দুনিয়াতে দেয়া হয়েছে। আর এজন্যই মানুষ হন্যে হয়ে থাকে। খুন-ধর্ষণ-অপহরণ-পতিতাবৃত্তি-ব্যভিচার-পরকীয়াসহ কত অপরাধের জন্ম দেয় এই কয়েক মুহূর্তকাল জান্নাতী সুখের ক্ষুদ্রতম অংশটির জন্য। পরিপূর্ণ মিলন যেমন দেহমনকে চাঙ্গা করে সুস্থ জীবন নিশ্চিত করে, ব্যর্থ মিলনও উদ্বিগ্নতা, দুশ্চিন্তা সহ বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক রােগের কারণ হতে পারে।
মিলন একটা শিল্প। শারীরিক ও মানসিক সুখের আধার বলে প্রাচীন ভারতীয় ও চাইনিজরা সেক্সকে আরও আনন্দঘন করার জন্য অনেক গবেষণা করেছে। আমি একটা ফর্মুলা আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই। মেডিকেল সেক্স নলেজ, আলিমগণের আলােচনা ও বিভিন্ন সময় পরীক্ষামূলক কিছু টেকনিক যা আমি। অন্যদের প্রেসক্রাইব করেছি ও ভাল ফিডব্যাক এসেছে, তার আলােকে।
তবে এ বিষয়ে নবীজীর হাদিস, সাহাবায়ে কিরাম রাযিয়াল্লাহু আনহুমগণের আছার ও পূর্ববর্তী সালফে সালেহীনগণের কল সংবলিত সালাফগণের কোন কিতাব অবশ্যই আছে বলে আমার বিশ্বাস৷ তেমন কিতাব অনুবাদ হয়ে বাংলাভাষী পাঠকের হাতে আসা এখন সময়ের দাবি। আমার আশা, আমাদের আলিম অনুবাদকবৃন্দ এ বিষয়ে দৃষ্টি দিবেন৷
• কিছু বেসিক জ্ঞান
• চর্চা
• এক্স ফ্যাক্টর (এক এক কাপলের নিজস্ব কিছু পছন্দ আছে, যা সঙ্গীকে আবিষ্কার করে নিতে হয়) এই তিন জিনিস একসাথে হলেই আপনি পাবেন উভয়ের চরমতৃপ্তির সমন্বয়ে দেহমন চনমনে মিলন। আর একএকটা পারফেক্ট সেক্স আপনাকে দিবে:

  1. - সুস্বাস্থ্য - প্রফুল্লতা ও দৃঢ় আত্মবিশ্বাস - কর্মোদ্যম - নজরের উপর শক্ত কন্ট্রোল

  2. - নরম মেজাজ - বাধ্য সােহাগিনী স্ত্রী - নামাযে ধ্যান ও মন নিয়ন্ত্রণ -পূর্ণ ঘুম
পরিভাষা
শুরুতেই আমরা কিছু পরিভাষার সাথে পরিচিত হব, যেগুলাে আমরা পুরাে নােট জুড়ে ব্যবহার করব। ভালাে করে বুঝলে নােটটা বুঝতে সহজ হবে।
১. অর্গাজম : চরমপুলক/ চরমানন্দ। পুরুষের বীর্যপাতের সময় পুরাে শরীর কেঁপে ওঠে, মাথা খালি হয়ে যায়, ওটাই অর্গাজম। মহিলাদেরও অর্গাজম হয়। আপনি বুঝতে পারবেন।
যখন স্ত্রীর আলিঙ্গন হঠাৎ কঠিন হয়ে যাবে, আবেশে চোখ বন্ধ হবে, আপনাকে জোরে জোরে করতে বলবে, যােনিসের পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যাবে, মাথা খালি হয়ে যাবে, কেঁপে কেঁপে উঠবে তারপর হঠাৎইশরীর ছেড়ে দেবে,
বুঝবেন অর্গাজম হচ্ছে। পুরুষের অনূর্ধ্ব ৫-৭ সেকেণ্ড আর মহিলাদের ৫-১০ সেকেণ্ড হয়। কোন পরিবারে প্রচুর সন্তান থাকাটাই স্ত্রীর যৌনতৃপ্তির আলামত না৷ অনেক মহিলা অর্গাজমের আগে যে সামান্য সামান্য মজা লাগে তাকেই মিলনসুখ মনে করে সারাজীবন। কাটিয়ে দেন। ৮/১০ টা সন্তানের জন্ম দেন। তৃপ্তি কি তা আর জানাই হয় না কোনদিন।
২. ফোরপ্লে : লিঙ্গ যােনিতে ঢুকানাের আগে স্ত্রীকে যেভাবে আদর সােহাগ করা হয়। চুম্বন, বিলাইচুম্বন (ফ্রেঞ্চকিস), স্পর্শ(touch), দলন (fondle), পেষণ (squeeze), লেহন (licking), চোষণ (sucking) এ সবকিছুই ফোরপ্লে। মানে ‘মেইনপ্লে' র আগে যা করবেন সবই ‘ফোরপ্লে'। বাংলায় বলে ‘শৃঙ্গার'।
৩. পেনিট্রেশন : লিঙ্গ যােনিতে প্রবেশ করানাে। আমরা এত কঠিন শব্দ ব্যবহার করব না। আমরা ‘ঢুকানাে' বলব। শুনতে। খারাপ শােনালেও বুঝতে সহজ হবে। শুদ্ধভাষাও ব্যবহার করা যায়, কিন্তু বুঝার সুবিধার্থে আমরা পরিচিত অশ্লীল শব্দই কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহার করতেও পারি।
৪. ইরেকশন: লিঙ্গ শক্ত হওয়া। লিঙ্গ কোন হাড্ডি না। এটা বিশেষ ধরনের জিনিস। রক্ত ঢুকে বড় হয়, শক্ত হয়। আবার রক্ত বেরিয়ে গেলে নরম হয়ে যায়। তাই রক্ত ও রক্তনালীকেন্দ্রিক অসুখবিসুখের কারণে পুরুষত্বহীনতা দেখা দিতে পারে।
ফোরপ্লে
বাসায় যাবার আগে ফোনে ইঙ্গিত দিবেন: আমি আসছি, তােমাকে আমার দরকার। আপনার এই ইঙ্গিতেই আপনার স্ত্রী মানসিকভাবে তৈরি হতে থাকবে। উঠতে বসতে কাজের ফাঁকে আপনার কথা, আপনার আদর সােহাগের ফ্ল্যাশব্যাক তার মনে হতে থাকবে। তার শরীর সেক্সের জন্য রেডি হতে। থাকবে। এজন্য সেক্সের একঘন্টা আগে স্ত্রীকে জানান যে, আজ পাশা খেলা হবে।

পুরুষ মানুষ নতুনত্ব চায়। আগে থেকে জানালে সে আপনার জন্য সাজবে। সাজার জিনিসপত্র কিনে দিন। যে পােশাক আধুনিকারা পরে সেগুলাে কিনে দিন। ঘরে আপনার সামনে ফিটিং পােশাক পড়বে। বাইরে আপনি সারাদিন বেহায়া মেয়েদের দেখেন আধুনিক ফ্যাশনের পােশাক পরা। অমন পােশাক স্ত্রীকেও বানিয়ে দিন শুধু আপনার সামনে পরার জন্য। তবে শ্বশুর শাশুড়ির সামনে যেন না পরে। যেমন মনে চায় বউকে দেখুন, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখুন। এক মুফতি সাহেব মজা করে বলেছিলেন, নাচ দেখতে মন চাইলে বউয়ের নাচ দেখেন। আপনার নজর ও ঈমানের হেফাজতে বউয়ের সাহায্য নিন। কোন ছিঃনেমায় একটা গান ছিলাে না? “ চাঁদ যদি ঘরে থাকে আকাশের চাঁদ চাইনা”।

আপনি সহবাসের আগে যেমন সারাদিনের কর্মব্যস্ততায় ঘর্মাক্ত-ক্লেদাক্ত এবং দুর্গন্ধ অবস্থায় আপনার স্ত্রীকে চান না, সেও আপনাকে ঐ অবস্থায় কামনা করে না। তাই অফিস/ব্যবসা থেকে ফিরে যদি ঘর্মাক্ত থাকেন তবে সহবাসের আগেও গােসল করে নিন। নিজেকে ফ্রেশ করে স্ত্রীর সামনে উপস্থাপন করুন।

নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘরে ঢুকে সবার আগে মিসওয়াক করতেন। মুখে দুর্গন্ধ নিয়ে সহবাস করবেন না। স্ত্রী হয়ত কিছু মুখে বলবে না, সহ্য করবে। এটা যেমন আপনার অপছন্দ, তারও অপছন্দ। তাই সেক্স করার আগে বা ঘরে ঢুকেই প্রথমে মিসওয়াক করার সুন্নাহ জিন্দা করুন৷

হামলে পড়া পুরুষত্ব নয়। নিয়ন্ত্রণের নাম পুরুষত্ব। যার নিজের ওপর যত নিয়ন্ত্রণ সে তত পুরুষ।ধর্ষকদের আমি পুরুষই মনে করি না। স্ত্রীর শারীরিক ও মানসিক অবস্থার দিকে খেয়াল রাখবেন। অসুখবিসুখ, মানসিক কষ্টে থাকাকালে আপনি চাইলে সে হাদিসমতে দিতে বাধ্য। কিন্তু সেক্স কি জোর করে আদায়ের জিনিস। সেক্স তাে ভালােবাসার জান্নাতী চূড়া।

নিজ স্ত্রীকে দেখুন। প্রাণভরে দেখুন। স্ক্যান করুন। আর বললাম না। বাইরে সব দেখা হয়। শুধু নিজের বউকে দেখা হয়ে ওঠে না। যত কুদৃষ্টি সব স্ত্রীর দিকে দিন। ঘরের কাজে ব্যস্ত থাকাকালে তাকে সবটুকু কামনা দিয়ে দেখুন। যারা বিভিন্ন যৌনসমস্যায় ভুগছেন, কঠোর নজরের হিফাজত করুন আর । নিজ স্ত্রীকে স্ক্যান করার মাধ্যমে আকর্ষণ বাড়িয়ে তুলুন। লিঙ্গ নিস্তেজ, মাঝপথে নরম হওয়া, কামেচ্ছা কমে যাওয়া এগুলাের একটা বড় কারণ নজরের খিয়ানত আর নিজ স্ত্রীর প্রতি আকর্ষণ না থাকা।।

পুরুষের স্পর্শকাতর জায়গা হাতে গােনা কয়েকটা। লিঙ্গ আর অণ্ডকোষ(থলি)। বিশেষ করে।আমাদের লিঙ্গের অগ্রভাগ। আরেকটা আছে যেটা সাধারণত ব্যবহৃত হয় না। তবে লিঙ্গকে শক্ত করায় এর সিরিয়াস ভূমিকা আছে। সেটা হচ্ছে পুরুষের নিপল। লজ্জা পাবেন না। অস্বস্তিকর মনে হলেও সত্য এটাই। আল্লাহ কোন কিছুই এমনি এমনি বানাননি। আমি পুরুষের নিপলের কাজ খুঁজে পাচ্ছিলাম না, আল্লাহ কেন দিলেন। অবশেষে পেয়েছি। আপনি যেভাবে আপনার স্ত্রীর নিপলকে আদর করেন, আপনার স্ত্রীও তেমন করে আপনার নিপলকে আদর করবে। বিশেষ করে যাদের লিঙ্গ দ্রুত নরম হয়ে যায়/ শক্ত হতে দেরি হয় তাদের জন্য দারুণ কৌশল। সুইচের মত কাজ করে। শুরুতে অস্বস্তি লাগলেও পরে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। যাদের সমস্যা নেই তারাও মিলনের আনন্দ বাড়াতে এটা করতে পারেন।

মেয়েদের দেহের স্পর্শকাতর জায়গা আমাদের মত দু'একটা না। তাদের পুরাে দেহজুড়েই উত্তেজনা। আপনি যদি আপনার স্ত্রীর হাতের বুড়াে আঙুলটাও চুষতে থাকেন তাতেই তার যােনি ভিজে উঠবে। বিশেষ করে শরীরের ভাঁজগুলাে (আঙুলের ভাঁজ/কনুইয়ের ভাঁজ), কানের লতি, ঘাড়, গলা, নাভি, কোমর, উরু, নিতম্ব।

তার স্তন/ ঠোঁট/নিতম্ব এসবের প্রশংসা করুন। বিছানায় তার পারফর্মেন্সকে এপ্রিশিয়েট করুন। | তােমার গতকাল চুমুর রেসপন্স দারুণ ছিল। সে তাহলে সেক্সে আরও একটিভ হবে।

প্রথমেই স্তনে মনােযােগ দিবেন না৷ ফোরপ্লের শুরুতে বাকি সেনসেটিভ জায়গা (গলা/ঘাড়/কান/ ঠোঁট/হাত/পিঠ) ভ্রমণ শেষে স্তনে আসবেন। ধীরে ধীরে তার পুরাে শরীরকে জাগিয়ে তুলুন। আগেই বলেছি মেয়েদের পুরাে শরীরেই যৌনতা। হাত দিয়ে আলতাে স্পর্শ, চুমু, জিভ দিয়ে তার সব কাতর জায়গাগুলাে পরিভ্রমণ শেষ করে তারপর স্তনে আসুন।

এক এক মেয়ের এক এক উইক পয়েন্ট থাকে। কারাে লতি, কারাে ঘাড়, কারাে নাভি। আপনার স্ত্রীরউইকপয়েন্ট খুঁজে বের করুন। সারা শরীর পরিভ্রমণের সময় স্তন হালকা মর্দন করুন বা কাপড়ের উপরেই যােনিতে হাত বুলান। একসাথে মাল্টিপল স্টিমুলেশান (একাধিক জায়গায় উত্তেজনা সৃষ্টি) দেবার চেষ্টা করুন।

সবসময় সমান টাইম থাকে না। অনেকসময় শরীর ক্লান্ত থাকে বলে এত ইচ্ছাও করে না। তখন তিনটা জায়গা ফোরপ্লের জন্য বাছাই করুন। যােনিতে হাত বুলানাে, স্তন ও বিশেষ সেই উইকপয়েন্ট যা আপনাকে আবিষ্কার করতে হবে। জিগেস করতে পারেন, কি করলে তােমার সবচেয়ে ভালাে। লাগে।

যত ফোরপ্লে আপনি করবেন, যুদ্ধে আপনি তত এগিয়ে থাকবেন। সবচেয়ে ভাল হল, যতক্ষণ সে না বলবে ‘ঢুকাও' ততক্ষণ ফোরপ্লে চালিয়ে যাওয়া। বেশি ফোরপ্লে করলে মেইনপ্লে অল্প করতেই তার অর্গাজম হয়ে যাবে। আপনি জিতে গেলেন। বিশেষ করে যারা বেশিক্ষণ বীর্য ধরে রাখতে পারেন না, তারা ফোরপ্লে বেশি করার চেষ্টা করবেন। তাহলে মেইনপ্লে কম করতে হবে।

স্তন সবচেয়ে স্পর্শকাতর জায়গা। সব মেয়েরই কমন উইকপয়েন্ট। এটা নিয়ে আপনি হাত দিয়ে,জিভ দিয়ে খেলবেন। কখনাে একটা, কখনাে একটাতে জিভ একটায় আঙুল, আরেক হাত যােনিতে বুলানাে। মাল্টিপল স্টিমুলেশনে মেয়েরা সহজে কাবু হয়ে যায়।।

যাদের এত লম্বা ফোরপ্লে টাইম শক্ত থাকে না, তারা লম্বা ফোরপ্লে করবেন না। আপনার শক্তহলেই আর স্ত্রীর একটু ভিজলেই ঢুকিয়ে দিন। বা নরম হয়ে গেলে স্ত্রীকে আপনার নিপল আদর করতে বলুন। আবার শক্ত হয়ে যাবে। যদি এই টেকনিক কাজ না করে তবে আগেরটাই ফলাে করুন। শক্ত হলেই ঢুকিয়ে দিন।

মেয়েদের অর্গাজম তিন প্রকার।
- ক্লাইটোরিস অর্গাজম ।
- ভ্যাজাইনা বা যােনিগাত্র অর্গাজম (জি-স্পট)
- সারভাইকাল অর্গাজম
যােনির উপরের প্রান্তে বোঁটার মত একটা জিনিসকে ক্লাইটোরিস/ ভগাঙ্কুর বলে। আপনি যদি শুধু।ক্লাইটোরিস আঙুল দিয়ে নাড়তে থাকেন, একটা পর্যায়ে অর্গাজম হবে। তবে এটা অর্গাজমগুলাের মধ্যে কম মজা। এটাকে ক্লাইটোরাল অর্গাজমবলে। বাকি দুটোর কথা পরে বলছি। ক্লাইটোরিস নাড়াচাড়া করে আপনি স্ত্রীর অর্গাজমটাকে একটু এগিয়ে রাখতে পারেন। ফলে ঢুকানাের পর ফুল। অর্গাজমের জন্য বেশি সময় নেবে না। যারা বীর্য বেশি ধরে রাখতে পারেন না, তারা এটা করে স্ত্রীর তৃপ্তি এনসিওর করতে পারেন। তবে নাড়াতে নাড়াতে অর্গাজম করে দেবেন না।।কারণ বাকি দুটো অর্গাজমে বেশি মজা। সবসময় এত অর্গাজমের সময় থাকেনা, বা পুরুষও এতখন শক্ত থাকেনা।

ব্লোজব বা লিঙ্গ চোষানাে খুবই বাজে জিনিস। নােংরা কাজ। একদম করবেন না। ঐমুখ দিয়ে আপনার বিবি কুরআন তিলওয়াত করে, যিকির করে। খবরদার এটা করাবেন না। আর এটা দেখতেই ভাল লাগে। আসলে মােটেই অতটা মজা লাগে না। তাছাড়া পর্নোতে নারীদের উপর প্রভাব খাটানাে। বুঝাতে (ডােমিনেন্স) এটা করা হয় অপমানসূচক ভাবে। ঘরের বউ আপনার সম্পদ, আপনার। অহংকার, আপনার ইজ্জত৷ আ বেশ্যাদের সাথে যা করে, আপনি বউয়ের সাথে তা করতে পারেন না। তাছাড়া লিঙ্গ চোষা, যােনি চোষা এগুলােতে অসুখবিসুখের সম্ভাবনা থাকে। সবচেয়ে বড় কথা, এটা কোন কথা হলাে?

পেনিট্রেশন

যখন স্ত্রী ঢুকাতে বলবে তখন ঢুকানাে বেস্ট। না হয়, যােনি ভেজা মানেই যােনি এখন লিঙ্গ নেবার জন্য তৈরি। শক্তভাব হারিয়ে যাবার ভয় থাকলে শক্ত হলেই ঢুকিয়ে দিন। একবারে শুকনা শুকনা ঢুকালে ব্যথা পাবে। একটু ঢােকান, আবার বের করুন। এভাবে একটু একটু করে ঢুকান।

এভারেজ বাঙালি পুরুষের লিঙ্গ ৫.৫- ৬.৫ ইঞ্চি। আর মেয়েদের যােনিপথের গভীরতা ৩- ৪ ইঞ্চি,যা উত্তেজনায় কিছুটা বাড়তে পারে বেলুনের মত।। এরপর সারভিক্স শুরু। মানে ৩-৪ ইঞ্চি লিঙ্গ হলেই আপনি স্ত্রীকে সর্বোচ্চ অর্গাজম (সারভাইকাল) দিতে পারবেন। সুতরাং লিঙ্গের দৈর্ঘ্য নিয়ে মােটেই টেনশন নেই। বরং বেশি বড় লিঙ্গ পুরাে ঢুকিয়ে গুঁতােতে থাকলে বেচারী। ব্যথা পেতে পারে। পর্নো দেখে একটা ধারণা হয়ে যায়, যত বড় মনে হয় তত মজা পায় মেয়েরা। ভুল ধারণা। অভিনয়ে সুখ ফুটিয়ে তুলতে হয় কষ্ট পেলেও। মাত্র ৩ ইঞ্চি লিঙ্গ দিয়েও নারীকে পূর্ণ অর্গাজম করানাে সম্ভব। নাে টেনশন, ডু ফুর্তি।

তবে লিঙ্গের বেড়/ঘের ভাল জিনিস। বেড় বেশি হলে যােনিগাত্রে ভালভাবে ঘষা লাগে। ফলে।যােনিগাত্র অর্গাজম/জি-স্পট অর্গাজম তাড়াতাড়ি হয়। হস্তমৈথুনে লিঙ্গের বেড় কমে যায়। গােড়ার শক্তি কমে যায়। তবে এরও উপায় আছে।

According to a study published in the British Journal of Urology International (BJUI), the average length of a flaccid penis is 0.98 inches, while the average length of an erect penis is 5.16 inches. The average girth is 0.99 inches for a flaccid penis and 4.59 inches for an erect penis. হলো তো? (Average Penis and Erection Size: What’s Normal?

কলিকাতা হারবাল, লিঙ্গ মােটা করুন, গন্ধগােকুল তেল এসব করে নিজের ক্ষতি ডেকে আনবেন। না। আপনি একদম সুস্থ। আল্লাহ আপনাকে যা দিয়েছেন তা দিয়েই স্ত্রীর মাথা ঘুরিয়ে হসপিটালে ভর্তি করা সম্ভব। দরকার শুধু টেকনিক আর চর্চা।।

যােনিগাত্রের সামনের দেয়ালের ভিতরদিকে ২ ইঞ্চি উপরে একটু উঁচু মাংসপিণ্ড থাকে। আঙুল দিলেপাওয়া যায়। খসখসে লাগে। এর নাম জি-স্পট। লিঙ্গ চালনার সময় এতে বার বার ঘষার ফলে যে অর্গাজম হয়। তাকে বলে ‘জিম্পট অর্গাজম'।এটা ক্লাইটোরিস অর্গাজমেরচেয়ে বেশি তৃপ্তিদায়ক, গভীর।মানে আপনার লিঙ্গ ২ ইঞ্চি হলেও আপনি স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতেপারবেন। যাদের ঘের। কম/বেশি, দুদলই চেষ্টা করবেন যােনির সামনের দেয়ালে ঘষা দেবার। সামনে থেকে করলে উপরমুখী এঙ্গেলে। আর পিছন থেকে করলে নিচমুখী এঙ্গেলে চালনা করতে হবে। তাহলে অল্প সময়ে অর্গাজম করানাে যাবে।

কোমরের নিচে বালিশ দিয়ে নিলে হিটগুলাে উপরমুখী হবে এমনিতেই। একজন আলিমের কাছে। শুনেছিলাম বালিশ দিয়ে নেয়া নাকি সুন্নাত।

ভালেভাবে ফোরপ্লে করে নিলে ঢুকানাের পর ২/৩ মিনিটই যথেষ্ট যদি কৌশলগুলাে জানা থাকে।

আরেকটা অর্গাজম যেটা সবচেয়ে গভীর, পুরাে শরীর অংশ নেয়, সবচেয়ে তৃপ্তি, সেটা হল | সারভাইকাল অর্গাজম। যােনিপথের শেষপ্রান্তে ঠোঁটের মত জরায়ুর যে অংশ তাকে সারভিক্স বলে।

বাচ্চা হবার সময় ডাক্তার আঙুল ঢুকিয়ে দেখে কতটুকু খুললাে। এই সারভিক্সে লিঙ্গের অগ্রভাগ লাগানােকে বলে “সারভাইকাল । কিস/চুম্বন”। লিঙ্গে এই সারভাইকাল কিস নিতে নিতে একসময় অর্গাজম হয় যা একবারে ভিতর থেকে সারা শরীর কাঁপিয়ে। এটাই সারভাইকাল অর্গাজম। আপনি লিঙ্গের আগায় অনুভব করতে পারবেন সারভিক্স, একটু এবড়ােখেবড়াে অনুভব হবে। লিঙ্গ মােটা হলে অনেক সুবিধা একই সাথে তিন প্রকার অর্গাজম করানাের মত স্টিমুলেশন দেয়া যায়। না হলেও সমস্যা নাই। টেকনিক করে এঙ্গেলে খেলতে থাকেন। জি-স্পট আর সারভিক্স টার্গেট করে মারেন। ছক্কা হবে।

ঢুকিয়েই রক মেটাল শুরু করবেন না। লিঙ্গ ঢুকিয়ে কিছুক্ষণ চুপচাপ থাকুন। তাকে বেড় ফিল করতে দিন। এরপর আস্তে আস্তে শুরু করুন। ঘষা দিয়ে দিয়ে। প্রথমেই মেটাল দিলে সে কিছুই বুঝবে না। আপনিও তাড়াতাড়ি আউট হয়ে যাবেন। প্রথমে রবীন্দ্র সংগীত, এরপর নজরুল, এরপর পপ, একদম শেষে মেটাল, যখন সে নিজে ইশারা করবে তাড়াতাড়ি করার। আর বিভিন্ন মেয়ের ভালাে লাগার । রিদম/তাল/গতি আলাদা। এজন্য আপনার স্ত্রীর কোন তালটা সবচেয়ে প্রিয়, কোন গতিতে ঘােড়া। দৌড়লে তার বেশি ভালাে লাগে সেটা আবিষ্কার করুন, জেনে নিন। সেই তালটা ধরে রাখুন। উইন দ্য রেস।

মাল্টিপল স্টিমুলেশন দিন। নিচে খেলা চলুক। আর উপরে ঠোঁট বা নিপলে বা গলায় মনােযােগ দিন। প্রতিপক্ষ দ্রুত পরাজিত হবে।

লিঙ্গ পুরাে বের করে করে লম্বা লম্বা স্ট্রোক দেবেন না। এতে আপনি তাড়াতাড়ি আউট হয়ে যেতেপারেন। প্রথমে হালকা কয়েকটা লম্বা স্ট্রোক দিয়ে যত গতি বাড়াতে থাকবেন তত স্ট্রোকের দৈর্ঘ্য। কমিয়ে দিন। সারভাইকাল কিস দেবার জন্য পুরাে বের করে আনার দরকার নেই। ভিতরে রেখে অল্প বের করে ঘন ঘন সারভাইকাল কিস দিতে থাকুন। তাহলে আপনিও ক্রিজে বেশি সময় থাকতে পারবেন। প্রতিপক্ষ দ্রুত আউট হয়ে যাবে।

অনেকসময় ঢুকানাের পর ভিতরে নরম হয়ে যায়। এটা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। ব্যর্থ সেক্স অনেককারণে হয়। পরে আলােচনা আসবে। আগে সফল করে নিই। ভিতরে ঢুকানাে অবস্থাতেই বা বের করে আপনার নিপল স্টিমুলেট করাতে পারেন। তাহলে ভিতরে থাকা অবস্থায়ই আবার শক্ত হয়ে যাবে। টেনশন ফ্রী থাকবেন। টেনশন, আমি কি পারব না পিরবােনা- এসব চিন্তা বাদ দিন।

কেন কোন মেয়ে একটু রাফ পছন্দ করে। মানে কঠিন আলিঙ্গনের মাঝে খেলা পছন্দ করে। আবারকেউ আলতাে ছোঁয়ায় ছোঁয়ায় খেলা পছন্দ করে। জেনেবুঝে নিন।

পজিশনের মধ্যে মিশনারী পজিশন, মানে সামনা সামনিই ভাল। পর্নোতে বহু পজিশন দেখায়।ওগুলাে দেখতেই ভালে লাগে। আসলে বেশি মজা না। মিশনারী পজিশনে ঠোঁট-স্তন এগুলা সব। নাগালে পাওয়া যায়। দুজনই এক্টিভ থাকা যায়। তার অর্গাজমে সে আপনাকে পুরাে পায়। আপনার সময় আপনি তাকে পুরাে পান। বাকিগুলােতে মাল্টিপল স্টিমুলেশনও দেয়া যায় না। হাতির বড় দাঁত দেখাই যায়। ওতে কামড় চলে না।

স্ত্রীর অর্গাজমের সময় তাকে জড়িয়ে ধরুন। চুমুতে ভরিয়ে তুলুন। শারীরিক তৃপ্তির সময়টাতে তাকে মানসিক তৃপ্তি ও আস্থা দিবে আপনার চুম্বনগুলাে।

যখন মনে হবে আপনি আর ধরে রাখতে পারছেন না, তখন মনোেযােগ সরিয়ে নেবেন। ব্যবসায়িক হিসেব নিকেশ, দেনা পাওনা, বিশ্বরাজনীতি এসব নিয়ে ভাবুন। হাসবেন না। সিরিয়াসলি। কিছুক্ষণ পরই আবার নিজেকে ফিরে পাবেন। আবার মনােযােগ খেলায় ফিরিয়ে আনুন। স্ত্রীর অর্গাজম আগে করানােই আপনার লক্ষ্য। এটাই যুদ্ধ যেখানে দুজন দুজনাকে সুখ দিতে চায়।

স্ত্রীকে অর্গাজম করাতে পারলে আপনার নিজের অর্গাজমও বহুগুণে বাড়বে। স্ত্রীকে সুখ পেতে দেখে আপনার মানসিক তৃপ্তি যােগ হবে শারীরিক তৃপ্তির সাথে। আপনি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবেন। আরও আত্মবিশ্বাসী হবেন যদি স্ত্রীকে প্রতিবারই একাধিক অর্গাজম উপহার দিতে পারেন। আমি মাঝে মাঝে ভাবি এক স্ত্রীতেই এই অবস্থা। যে চার বউকে প্রতিবার একাধিক অর্গাজম দেয় তার আত্মবিশ্বাস কোন লেভেলে উঠবে। এজন্যই সাহাবীরা কাউকে গােণায় ধরতেন না। স্ত্রীকে এক/ একাধিক অর্গাজম কনাের দ্বারা যে কনফিডেন্স আপনি লাভ করবেন তা আপনার কর্মক্ষেত্রে ও স্বাস্থ্যে সুপ্রভাব ফেলবে মারাত্মক।

মেয়েদের একাধিক অর্গাজম হলে সুখের আবেশে মাথা ঘুরে। এজন্য খুব বেশি অর্গাজম করাবেন না। নিজেকে ধরে ধরে খেললে আপনি ৩০/৪০ মিনিটও খেলতে পারবেন। কিন্তু এই ৩০ মিনিটে স্ত্রীর অর্গাজম করানাে সম্ভব (চর্চা করলে) অন্তত ৫-৭ বার। কিন্তু সমস্যা হল তাহলে সে সারাদিন কোন। কাজই করতে পারবে না। পড়ে পড়ে ঘুমাবে। শুকনাপাতলা হলে হাসপাতালে নেয়াও লাগতে পারে। তাই ২/৩ বারের বেশি অর্গাজম না করানােই ভাল। এজন্যই মনে হয় একাধিক বিয়ের অনুমতি দেয়া হয়েছে।

দ্বিতীয়বার অর্গাজম করাতে আবার রবীন্দ্র সংগীত থেকে শুরু করতে হবে। একটু রেস্ট নিতে পারেন যদি লিঙ্গ ঘুমিয়ে পড়ার ভয় না থাকে। আপনার অর্গাজম দেরিতে করবেন। পুরুষের অর্গাজম/বীর্যপাত হয়ে গেলে আর ওকে জাগানাে যায় না সাথে সাথে। আর পুরুষ ২ বার বীর্যপাত করলেই প্রচণ্ড ঘুম পায় হরমােনের কারণে। ২ বারের বেশি করলে আপনি সারাদিন ঘুমিয়ে কাটাবেন। এজন্য পুরুষঃস্ত্রী। অর্গাজম হওয়া দরকার ১:১ বা ১:২ বা ১:৩

আপনার একবার বীর্যপাত হবার পর যদি আবার করতে চান তবে মাঝে উযু করে নেবেন (হাদিস)।

সেক্স শুরুর আগে দুজনই প্রস্রাব করে নেবেন। নাহলে তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যাবে।।

ছেলেদের সেক্স ওঠে দেখে। আর মেয়েদের ওঠে স্পর্শে। তাই ঘরে ডিমলাইট থাকলে ভাল। একদমউলঙ্গ হয়ে না করাই ভাল। নাইটি জাতীয় কিছু পরাতে পারেন। কাপড় দিয়ে নিজেদের ঢেকে নেবেন। মাঝে মাঝে টেস্ট চেঞ্জ করতে স্ত্রীর চোখ বেঁধে নিন। শুধু অনুভব করবে।।

বউকে উপরে দিবেন না। একটু বেকায়দায় বসে পড়লে পেনাইল ফ্রাকচার হতে পারে। তখনসারাজীবনের মত হারাবেন। মানে লিঙ্গের উপর বেকায়দায় পড়লে ভেঙে যেতে পারে।

যাদের দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা রয়েছে-
দ্রুত বীর্যপাতের জন্য একদমই ভয় পাবেন না। দ্রুত বীর্যপাতের ৯৫% ঘটনার কারনই হল মানসিক। তাই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য আপনাকে মানসিক ভাবে একদমই ফিট থাকতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম করবেন। সব ধরনের দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকবেন। সেক্সের সময় একদমই টেনশন করবেন না। মেডিকেলীয় ভাষায় এটাকে বলে Performence anxiety। এমন চিন্তা করলে কখনোই পারবেন না সঠিক সময় ধরে করতে। দ্রুত বীর্যপাত থেকে মুক্তির মূলমন্ত্র হল দুশ্চিন্তা/টেনশন সবকিছু থেকে মুক্ত থাকা। সেক্সের সময় অতি উত্তেজনা একদম পরিহার করবেন। নিয়মিত কলা খাবেন। কলাতে ব্যাপক সেরোটনিন থাকে যা আপনার বীর্যপাতের সময় বৃদ্ধি করবে। তাছাড়া ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জিংসেং খেতে পারেন। এটি খুবই উপকারী একটি ভেষজ।

ক্যাগেল ব্যায়াম দ্রুত বীর্যপাতের জন্য খুবই উপকারী। ৩০ সেকেন্ডে বীর্যপাত হয় এমন ব্যক্তিরা ৬ মাস ব্যায়াম করে ৩ মিনিট স্থায়ীত্ব অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। সেক্সের আগে ঠিকমত স্ত্রীকে ঠিকমত আদর করে নিলে ৩মিনিট তাকে সুখ দেয়ার জন্য অনেক বেশি সময়। নিয়মিত ব্যায়াম করলে ১ বছরের মাথায় ইনশা আল্লাহ ৫-৬মিনিটে পৌছাবেন।যেকোন সমাধান কোর্সের সবার উপরে থাকে ক্যাগেল ব্যায়াম। ক্যাগেল ব্যায়াম কিভাবে করবেন তা নিয়ে লস্ট মডেস্টি নটর ডেম টিমেরর বিশেষ অ্যাপ, বিস্তারিত টিউটোরিয়াল, ভিডিও রয়েছে।
ক্যাগেল নিয়ে বিস্তারিত পোস্ট লিঙ্কঃ
১।অ্যাপ রিভিউ (Lost Modesty Supporting Team Notre Dame College)
২।ক্যাগেল ব্যায়ামের পদ্ধতি (Lost Modesty Supporting Team Notre Dame College)
৩। ভিডিও টিউটোরিয়াল (দ্রুত বীর্যপাত থেকে মুক্তি পান কোন ঔষুধ ছাড়াই, মাত্র ৫ মিনিটের ছোট্ট এক ব্যায়ামে)

অবশ্যই ফোরপ্লেতে অনেক সময় দিবেন। ১৫-২০ মিনিট। এদেশের মানুষ ব্যাপক তাড়াহুরা করা ঢুকানোর ব্যাপারে এটি পরিহার করবেন। ঠিকমত উত্তেজিত না করলে অনেক সময় লাগবে স্ত্রীকে সুখ দিতে। সঠিকভাবে আদর করে নিলে খুব সহজেই লক্ষ্যে পৌছান যাবে ইনশা আল্লাহ্‌। যদি ১ মিনিটেও আপনি আর আপনার স্ত্রী দুইজনেই সুখ পেয়ে যায় তখন কিন্তু সেটাকে দ্রুত বীর্যপাত বলা হবে না। মূল ফোকাস হল দুইজনের পর্যাপ্ত সুখ পাওয়া। মাথা একদম ঠান্ডা রেখে ঢোকাবেন। ঢোকানোর আগে লিঙ্গে কোনরূপ স্পর্শ করবেন না।

বেনজোকেইনযুক্ত কনডম(U&Me Long Love,40Tk) ইউজ করতে পারেন। এটা আপনার লিঙ্গের অনুভূতি কিছুটা কমিয়ে আপনাকে অনেক সময় যাবত টিকে থাকতে সাহায্য করবে। ক্যাগেল চলাকালীন এধরনের কনডম ইউজ করে মিলিত হবেন। এতে আপনার ব্রেইনে অধিক টাইমিংয়ের ব্যাপারটা সেট হবে ইনশা আল্লাহ।

সেক্স করতে করতে যখন আপনার একদম বেড়িয়ে যাবে মনে হবে তখন একটু বিরতি দিবেন। ক্যাগেল বায়ামের সংকোচনের মত করে চেপে ধরবেন। ২০-৩০ সেকেন্ডের মধ্যে দেখবেন ফিলিংস চলে যাবে। তখন আবার শুরু করবেন। এভাবে ৩-৪ বার করবেন। ধীরে ধীরে সময় বাড়তে থাকবে ইনশা আল্লাহ। বিরতির সময় অন্য কোনভাবে আদর করবেন, যাতে স্ত্রীর অনুভূতি না চলে যায় আবার। এই পদ্ধতিকে স্টপ অ্যান্ড স্টার্ট টেকনিক বলে।
উপরের পরামর্শগুলো অনুসরন করুন ইনশা আল্লাহ কাজ হবে। ফলাফলের ব্যাপারে তাড়াহুড়া করবেন না। ক্যাগেল, স্টপ অ্যান্ড স্টার্ট টেকনিক প্রাকটিসের ব্যাপার। ভালভাবে সমাধানের জন্য ৬-৮ মাস সময় লাগতে পারে। এই সময়টাকে আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। আল্লাহ্‌ কাছে নিয়মিত প্রান থেকে দুয়া করবেন যেন উনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেন আপনাকে। মাঝে মাঝে খুব দ্রুত হয়ে গেলে হতাশ হবেন না। আপনার স্ত্রীর সাথে খোলা মেলা কথা বলে নিবেন আপনার অবস্থা সম্পর্কে। এতে উনার সাপোর্ট থাকবে।উনার সাপোর্ট ছাড়া মুক্তি কঠিন হবে।
মনে রাখবেন দ্রুত বীর্যপাতের পার্মানেন্ট সমাধানের জন্য কোন ঔষুধ নেই (কারন এটা কোন রোগ নাই, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মানসিক অসুস্থতার সাইড ইফেক্ট)। ডাক্তার দেখালে আপনাকে Dapoxetineজাতীয় ঔষুধ দিবে। এটি এন্টি ডিস্পেসেন্ট। আপনার টেনশন কমিয়ে সেরোটনিনের কার্যকারিতা বাড়াবে। ফলে সাময়িকভাবে আপনার সময় বাড়বে। এটা ডাক্তার দেন কনফিডেন্স বাড়ানোর জন্য। অনেকেই ফার্মেসি থেকে এটি কিনে খায় ফলে সায়মিক সময় বাড়ে কিন্তু এটি খুবই বিপদজঙ্ক। প্রথমত এটি কোন পার্মানেন্ট সলুশ্যন না। প্রথম কিছুদিন কাজ করে পরে শরীর অভ্যস্ত হয়ে গেলে আর কাজ করে না। এটি ডাক্তার দেন শুধুমাত্র আপনার কনফিডেন্স বৃদ্ধির জন্য। এ ছাড়া দ্রুত বীর্যপাতের জন্য আর কোন ওষুধ নেই। কোন ওষুধ নেই। হাজারো বিজ্ঞাপন দেখবেন নানা নামের। সেগুলোতে কিছুই না Dapoxetine গুরো মিশানো। তাছাড়া এটি হার্ট আর কিডনীর জন্য খুবই মারাত্মক। ডাক্তার আপনার হিস্টোরি চেক করে ঔষুধ দিবে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন কালেও এসব ঔষুধ খাবেন না, নিজের ভবিষ্যত নষ্ট করবেন না।
এগুলো ছিল প্রাথমিক চিকিতসা। এতে কাজ না হলে দ্রুত বীর্যপাতের জন্য প্রথমে একজন সাইক্রিয়াট্রিস্ট দেখাবেন। একজন ইউরোলজিস্ট দেখাতে পারেন। তারা এই বিষয়গুলো হ্যান্ডেল করে।

0 Response to " স্বামী-স্ত্রী-র যৌন মিলন কিভাবে দীর্ঘস্থায়ী করা যায় এবং স্ত্রী-র চাহিদা মেটানো যায় ?"

Follow us

SOCIAL ICON

BLANK