রক্তচাপ কমানোর জন্য সবচেয়ে সেরা কোন খাবারগুলি খাওয়া যেতে পারে?
পটাসিয়াম যুক্ত খাবার। রসুন খেতে পারেন। গবেষণায় দেখা গেছে ঔষধের চেয়ে অলিভ অয়েল দ্বিগুন রক্তচাপ কমায়।
জনস হপকিন্স মেডিক্যাল ইন্সটিটিউশনের মেডিসিন, এপিডেমিওলজি এবং ইন্টারন্যাশনাল হেল্থ বিষয়ের অধ্যাপক লরেন্স অ্যাপেল বলেন, “খাবারে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ কমায়। স্ট্রোক এবং হৃদযন্ত্রের রোগের জন্য উচ্চ রক্তচাপ এক বড় ঝুঁকি।”
অ্যাপেল উচ্চ রক্তচাপের উপরে খাবারের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করেছেন তিনি ওয়েবএমডি কে জানান পটাসিয়াম অধিক নমনীয় ধমনী সংঘঠনে সাহায্য করে বেড়ে যাওয়া রক্তচাপ কমাতে পারে। এছাড়া, পটাসিয়াম শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম কমিয়ে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে পারে। সোডিয়াম শরীরের তরল ধরে রাখা বাড়িয়ে দেয় এর ফলে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।
পটাসিয়াম হাঁড়ের ক্ষয় রোধ করে হাঁড়কে শক্তিশালী করে, আর এটি কিডনির পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
মারলা হেলার, এমএস, আরডি বলেন, “পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার উচ্চ রক্তচাপ কমানোর সঙ্গে যুক্ত কিন্তু এ ব্যাপারে সব কৃতিত্ব পটাসিয়ামকে দেয়া ঠিক না।”
অ্যাপেল হাইপারটেনশন বন্ধ করার জন্য খাবারের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি দেখেছেন খাবার দিয়ে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে উচ্চ রক্ত চাপ কমানো যায়।
দ্য ড্যাশ ডায়েট অ্যাকশন প্ল্যান বইয়ের লেখক হেলার বেশি পরিমানে ফল ও সবজি, কম-স্নেহযুক্ত এবং স্নেহহীন দুধ, সীম, বাদাম, হোল গ্রেইন (সকল পুষ্টি উপাদান সংবলিত খাদ্যশষ্য, প্রাকৃতিকভাবে যাতে পুরো শষ্যের সব পুষ্টি উপাদান থাকে),লিন প্রোটিন (এমন এক ধরণের আমিষ যা আমিষ সমৃদ্ধ ইউএসডিএ’র সংজ্ঞা অনুযায়ী ৩ থেকে ৫ আউন্সে ১০ গ্রামের চেয়ে কম মোট চর্বি, ৪.৫ গ্রামের চেয়ে কম পরিপৃক্ত চর্বি এবং ৯৫ মিলিগ্রামের চেয়ে কম কোলস্টেরোল থাকবে। এর উৎস হচ্ছে কম চর্বিযুক্ত দুধ, সীম, ডাল, বাদাম, ডিম, মাছ ইত্যাদি) মাছ ও মুরগির উপর ভিত্তি করে আপেক্ষিক ভাবে কম সোডিয়ামযুক্ত খাবারের পরিকল্পনা করেছেন।
যদিও ড্যাশ ডায়েট পটাশিয়াম সমৃদ্ধ সেইসাথে এগুলো ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামে পূর্ণ। এই ড্যাশ ডায়েট রক্ত চাপ কমতে সাহায্য করে।
সেদ্ধ করলে পটাসিয়াম কমে যায়। উদাহরণ স্বরুপ আলু ভাজির চেয়ে আলু সেদ্ধ করলে অর্ধেক পটাসিয়াম কমে যায়। ফল ও সবজি কাঁচা খান বা হালকা ভেজে বা ভাপিয়ে নিন।
সবচেয়ে বেশি পটাসিয়ামের উৎস
বিশেষজ্ঞরা সাপ্লিমেন্টেসের চেয়ে খাবার থেকে পটাসিয়াম গ্রহনের সুপারিশ করেন।
অ্যাপেল বলেন, “আমার খাবার পছন্দ কারণ যেসব খাবারে পটাসিয়াম পাওয়া যায় তাতে অন্য পুষ্টি উপাদান যেমন আঁশও পাওয়া যায়। এসব পুষ্টি উপাদানেরও উপকারিতা রয়েছে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: মিষ্টি আলু, আলু, পেপে, পালং শাক, ফুটি, সীম, দই, কমলার রস, ব্রকলি, কলা, ডাল, দুধ, কিশমিশ ও মুরগির মাংস।
পটাসিয়াম হাঁড়ের ক্ষয় রোধ করে হাঁড়কে শক্তিশালী করে, আর এটি কিডনির পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
মারলা হেলার, এমএস, আরডি বলেন, “পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার উচ্চ রক্তচাপ কমানোর সঙ্গে যুক্ত কিন্তু এ ব্যাপারে সব কৃতিত্ব পটাসিয়ামকে দেয়া ঠিক না।”
অ্যাপেল হাইপারটেনশন বন্ধ করার জন্য খাবারের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি দেখেছেন খাবার দিয়ে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে উচ্চ রক্ত চাপ কমানো যায়।
দ্য ড্যাশ ডায়েট অ্যাকশন প্ল্যান বইয়ের লেখক হেলার বেশি পরিমানে ফল ও সবজি, কম-স্নেহযুক্ত এবং স্নেহহীন দুধ, সীম, বাদাম, হোল গ্রেইন (সকল পুষ্টি উপাদান সংবলিত খাদ্যশষ্য, প্রাকৃতিকভাবে যাতে পুরো শষ্যের সব পুষ্টি উপাদান থাকে),লিন প্রোটিন (এমন এক ধরণের আমিষ যা আমিষ সমৃদ্ধ ইউএসডিএ’র সংজ্ঞা অনুযায়ী ৩ থেকে ৫ আউন্সে ১০ গ্রামের চেয়ে কম মোট চর্বি, ৪.৫ গ্রামের চেয়ে কম পরিপৃক্ত চর্বি এবং ৯৫ মিলিগ্রামের চেয়ে কম কোলস্টেরোল থাকবে। এর উৎস হচ্ছে কম চর্বিযুক্ত দুধ, সীম, ডাল, বাদাম, ডিম, মাছ ইত্যাদি) মাছ ও মুরগির উপর ভিত্তি করে আপেক্ষিক ভাবে কম সোডিয়ামযুক্ত খাবারের পরিকল্পনা করেছেন।
যদিও ড্যাশ ডায়েট পটাশিয়াম সমৃদ্ধ সেইসাথে এগুলো ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামে পূর্ণ। এই ড্যাশ ডায়েট রক্ত চাপ কমতে সাহায্য করে।
সেদ্ধ করলে পটাসিয়াম কমে যায়। উদাহরণ স্বরুপ আলু ভাজির চেয়ে আলু সেদ্ধ করলে অর্ধেক পটাসিয়াম কমে যায়। ফল ও সবজি কাঁচা খান বা হালকা ভেজে বা ভাপিয়ে নিন।
সবচেয়ে বেশি পটাসিয়ামের উৎস
বিশেষজ্ঞরা সাপ্লিমেন্টেসের চেয়ে খাবার থেকে পটাসিয়াম গ্রহনের সুপারিশ করেন।
অ্যাপেল বলেন, “আমার খাবার পছন্দ কারণ যেসব খাবারে পটাসিয়াম পাওয়া যায় তাতে অন্য পুষ্টি উপাদান যেমন আঁশও পাওয়া যায়। এসব পুষ্টি উপাদানেরও উপকারিতা রয়েছে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: মিষ্টি আলু, আলু, পেপে, পালং শাক, ফুটি, সীম, দই, কমলার রস, ব্রকলি, কলা, ডাল, দুধ, কিশমিশ ও মুরগির মাংস।
0 Response to " রক্তচাপ কমানোর জন্য সবচেয়ে সেরা কোন খাবারগুলি খাওয়া যেতে পারে?"
Post a Comment